5 Tips about প্রতিলিপি প্রেমের গল্প You Can Use Today

কি হলো চাচা আপনাকে আমি কি বললাম? বললাম না, একে বাড়ি থেকে ঘাড় ধরে বের করে দিতে। সেটা না করে আপনি এখনো দারিয়ে আছেন কেনো। এই গুন্ডাটাকে তাড়াতাড়ি এখান থেকে বের করেন।

স্কুল জীবনের বন্ধুত্বের সম্পর্ক পূর্ণিমা চাঁদের আলোর মত।

স্কুল জীবনের প্রেম মানেই আমার অস্তিত্ব।

হাফটাইমের পর খেলোয়াড়রা আবার যখন মাঠে নামলো উত্তেজনা তখন চরমে। ২_০ গোলে অবিবাহিতরা পিছিয়ে আছে। আমি এবার মন থেকে তার জন্য দোয়া করলাম। হাফটাইমের পর চার গোল দিয়ে অবিবাহিতরা এই ম্যাচে জিতে গেল। তিন গোল দিলো মুরাদ ভাই নিজেই। সে যে কি উত্তেজনাময় খেলা হল বলে বোঝাতে পারবো না। শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেল সে ।  সবাই মুরাদ ভাইকে কাঁধে করে নাচাতে লাগলো।

কাছে না পেয়েও দূর থেকে পছন্দের মানুষটার প্রতি ভালোবাসা, ‘সে আর ফিরবে না’ জেনেও তার ফেরার পথে চেয়ে থাকা…!

এন্তনির ব্রাজিলের বস্তি থেকে উঠে আসার গল্প

আমার নানাভাই তার সব নাতি-নাতনির ভিতরে আমাকে একটু স্পেশাল আদর করতেন। নানাভাই হাট থেকে ফেরার সময় প্রতিদিন সব নাতিনাতনীর জন্য মিষ্টি নিয়ে আসতেন। সবার জন্য একটা বড় প্যাকেট যেটা আমার নানীর হাতে দিয়ে বলতেন সবাইকে ভাগ করে দাও। আর আমার জন্য থাকতো স্পেশাল প্যাকেট। সাথে স্পেশাল স্পেশাল মিষ্টি। আমার স্পেশাল প্যাকেটের প্রতি সবারই খুব নজর থাকতো। আমিও ছোটবেলায় অনেক লক্ষ্মী ছিলাম। সবাই কে দিয়েই খেতাম। কিন্তু মুরাদ ভাইয়ের সেই ভাগ করে দেয়াটা পছন্দ নয়। সে পুরো প্যাকেটটাই  দাবি করে বসতো। প্রায় দিনই সে আমার প্যাকেটটা টান মেরে  নিয়ে চলে যেত। একদিন আমার খুব রাগ হল, আমি তাকে প্যাকেটটা দিতে চাইলাম না। খুব জোরাজুরি করার পরও সে যখন প্যাকেটটা আমার হাত থেকে নিতে ব্যর্থ প্রেমের গল্প পারল না, তখন সে আমাকে দুই গালে দুইটা থাপ্পড় মেরে খুব জোরে একটা ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল। ধাক্কা খেয়ে পড়ে উঠানে থাকা বালতির সাথে লেগে আমার কপাল অনেকখানি কেটে গেল। আমার কপাল থেকে রক্ত বের হতে দেখে সে ঝেড়ে দৌড় দিয়ে এই যে গেল সারাদিনে আর তার কোন খবর পাওয়া গেল না।

দিশার এমন পাগলামী দেখে ওর এক বান্ধবী দিশার কাছে যায়। তারপর দিশাকে বলে….

 নির্বাহী সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান (মিজান)

দিশা ওর কথা শুনে সাথে সাথে কাঁদতে কাঁদতে মাথাটা রক্তিমের মুখের কাছে নিয়ে যায়। তখন রক্তিম সাথে সাথে ওর কপালে একটা ভালোবাসার পরশ একে দেয়। তারপর হঠাৎ রক্তিমেরকেমন যানি লাগতে শুরু করে। তাই….

মামের ও আমার উপর হয়তো ভরসা উঠে গেছিলো তাই ও নিজেও বিয়েতে খুব একটা আপত্তি দেখায়নি। কিন্তু কিছুমাস পর যখন আমাকে নিয়ে , শুভম মামের ওপর মিথ্যে সন্দেহ করে নির্যাতন শুরু করলো, তখন মাম আবার নিজের বাড়ি ফিরে আমার সাথে যোগাযোগ করলো। তখন জানতে পারলাম ও গর্ভবতী। তবুও মামকে বললাম শুভম কে ডিভোর্স দিয়ে আমার সাথে নতুন করে সংসার পাততে। কিন্তু বাবা মায়ের বাধ্য মেয়ে মাম , তাদের অনুমতি ছাড়া কিছুতেই আমার কথাতে সায় দিলো না ।

নানি বললেন ,”কই আমার ডাক্তার ভাই কই ? ডাক তাকে।”

অনলাইন বাংলা নিউজ পোর্টাল - অর্থনৈতিক, গ্যাজেট, জীবনী, নিউজ, লাইফস্টাইল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বিনোদন, বিমাপত্র, ভ্রমণ, রেসিপি, শরীর- স্বাস্থ্য

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *